Fascination About গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি, হ

ঘূর্ণাবর্তের দাপটে ফের বৃষ্টি দুর্যোগ বঙ্গে? কতদিন চলবে? কোন কোন জেলায় সতর্কতা? জেলার

গর্ভবতী মায়েরা গাজরের রস খেলে শিশুর জন্ডিস হওয়ার ঝুঁকি কমে।

…১. গাজর খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে। কেননা এতে আছে বেটা ক্যারোটিন।

বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেদের মাঝে যে ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়

অড়হর ডাল রক্তাল্পতা দূর করে, ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ও শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

৬) অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে: গাজর একটু ভালো অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। ইনফেকশন হওয়া থেকে রক্ষা করে। সব কেটে গেলে বা পুড়ে গেলে সেখানে লাগিয়ে দিন গাজরের রস। ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কা আর থাকবে না।

গবেষণায় পাওয়া গেছে, গাজরে ক্যারোটিনয়েড রঞ্জক পদার্থ রয়েছে। এ উপাদানটি ত্বকের কোষ পরিষ্কার করে ত্বককে করে তোলে আকর্ষণীয়।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ব্লাড প্রেশার কমাতে গাজর সাহায্য করে। এছাড়াও গাজর খেয়াল রাখে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের। হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতাও কমে।

†প্রাপ্তবয়স্কদের website জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে। উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল

গবেষণায় দেখা যায়, এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফ্রি রেডিকেল প্রতিরোধ করে এবং হার্টে সমস্যা ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

বাচ্চাদের জলের বোতলে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হওয়া বন্ধ করুন এই ভাবে!

গাজরের হজম শক্তির উন্নতি করার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। গাজর ফাইবারে সমৃদ্ধ, যা পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য সহায়ক। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে এবং হজমের প্রক্রিয়া উন্নত করে। নিয়মিত গাজর খাওয়া হজম সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি সহজ উপায়।

শীতকালে একটি বড় সমস্যা হল ত্বকের শুষ্কতা। শুষ্কতার সঙ্গে ধুলোবালির জন্য আমাদের ত্বক বিবর্ণ হয়ে পড়ে। আর এই শুষ্কতার থেকে মুক্তির সহজ পথ হল গাজরের ফেস মাস্ক। গাজরের ফেস মাস্ক আপনার রুক্ষ শুষ্ক ত্বককে প্রাণবন্ত করে তুলবে। গাজরের ফেস মাস্ক বানানোর পদ্ধতি নীচে দেওয়া রইল –

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি শরীরের ক্ষতিকারক ফ্রি র‍্যাডিকেলগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রমাণিত হয়েছে এবং এটি ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম করতে পারে। গাজরের দুটি প্রধান ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হল ক্যারোটিনয়েড এবং অ্যান্থোসায়ানিন। ক্যারোটিনয়েডগুলি গাজরকে তাদের কমলা এবং হলুদ রঙ দেয়, অন্যদিকে অ্যান্থোসায়ানিন লাল এবং বেগুনি রঙের জন্য দায়ী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *